একটা সময় আসবে যখন তুমি এই মায়ার পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে। তাই সময় থাকতেই ফিরে আসুন। পরিবর্তন করুন নিজেকে। আর যে সব পরিবর্তন দ্বীনের জন্য জরুরী
●নিজের অলসতা কে দুরে রাখতে হবে মৃত্যু অবদি।
●আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে হবে প্রতিটা ভাল কাজের জন্য।
●টার্গেট নিয়ে আগাতে হবে, যেমন- ৫ ওয়াক্ত সালত জামাতের সাথে>তাকবিরে উলা>তারপর প্রথম কাতার।
●এড অ্যান্ড রিমুভ-১ টা খারাপ কাজ ছাড়বো, ১টা ভাল কাজ ধরবো।
●নিজের সমালচনা নিজে করতে জানা।
●ছোট গুনাহ গুলি খুজে বের করা এবং তওবা করে ছেড়ে দেয়া যা খুবই কঠিন, তা না হলে আমলের মজা আসে না।
●চক্ষু হেফাজত করা এবং মাথা নত করে চলে রবকে ফিল করা, খুবই মজার একটা বিষয়।
●ঈমানকে কখনোই থামতে দেয়া যাবে না এটা আমৃত্যু একটা চলমান প্রক্রিয়া।
●নিজের ভেতরে শয়তানকে এক মুহূর্তের জন্য বাসা বাঁধতে দেয়া যাবে না।
■কিছু জিনিস যা পেয়েছি দ্বীনে ফেরার পর-
●সবে মাত্র জানাজার দুয়া শিখেছি, ঠিক এর কিছু দিন পরই আব্বা ঢাকায় আমার বাসায় আসলেন। একদিন ইশা সালাতের পর আব্বা হঠাৎ আমাকে বলতেছেন “তুই কি জানাজার নামাজের দোয়া পারিস” আমি বললাম জী আব্বা। আব্বা বললেন আমার জানাজার নামাজ তুই পড়াবি। চোখের পানি তো ধরে রাখা যায় না, আমি বললাম “ ইনশাআল্লাহ যদি বেঁচে থাকি তবে
তাই করবো আব্বা”।
●যখনি কোন বন্ধু আমাকে বলত চল ইন্ডিয়া, নেপাল ঘুরে আসি। আমি একটা কথাই বলতাম “ যদি দেশের বাহিরে যাই তাহলে সবার আগে খুরমা খেজুরের (মজা করে বলতাম) দেশে যাব আমার আল্লাহর ঘর দেখার বড় ইচ্ছা”। আলহামদুলিল্লাহ আমার রব এইবারও আমাকে নিরাশ করেন
নাই।
●উত্তম সহবত পেয়েছি এবং পরিবারের সবার কাছে আমার সম্মান বেড়ে গিয়েছে।
●দুনিয়াবিমুখতা সৃষ্টি হয়েছে যা আমার রবকে ফিল করতে সাহায্য করে।
●খারাপ জিনিস যাই ছেড়েছি তা শুধুই সম্ভব হয়েছে দোয়ার মাধ্যমে।
তারা শয্যা ত্যাগ করে তাদের রাববকে ডাকে আশায় ও আশংকায়, এবং তাদেরকে যে রিক দান করেছি তা হতে তারা ব্যয় করে(সুরা আস সেজদাহ-আয়াত ১৬)
0 Comments